অকেজো হার্ট
আমি যখন থেকে বুঝতে পারি আমার হার্ট দুর্বল তখন থেকেই আমি একটু একটু করে দুনিয়াদারি থেকে সরে আসতে শুরু করি কিন্তু দুনিয়া আমাকে ছাড়ে না। কি আর করা! সার্ভাইব করতে হবে ত! টিকে থাকার এই লড়াইয়ে একেবারে মনের জোরেই বলতে গেলে সব করতে থাকি। বুঁনতে থাকি একের পরেক মনের কথা কলমের কালিতে। আমি যখন অতিরিক্ত ইমোশনাল স্ট্রেসের জন্যে ঘুমাতে পারতাম না, মাথার যন্ত্রণায় হাঁসফাঁস করতাম, বুকের বা পাশে চিন চিন ব্যথায় দম বন্ধ বন্ধ লাগত, যখন সারারাত ঘুমাতে পারতাম না নানাবিধ চিন্তাভাবনায়, তখন কলম ধরি। খুব ফ্যান্সিভাবে বলে ফেললাম কলম ধরি। আসলেতো, মোবাইলের স্ক্রিনে, ল্যাপটপের স্ক্রিনে টাইপ করতে থাকি। মনের ব্যথা, ক্লান্তি, রিয়ালাইজেশন, ফিলোসোফি, রিফ্লেকশুন্স, অবজার্বেশন সব আমার লেখায়- কবিতাগুলোতে ফুটিয়ে তুলি আর সেই সাথে একটু একটু করে নিজেকে হারাতে থাকি। হতাশায়, শুণ্যতা, বিচ্ছিন্নতায় ভুগে ভুগে আরো আইসোলেটেড হতে থাকি আর একাই সাফার করতে থাকি। সেজন্যেই সম্ভবত হয়ত আমার প্রথম ম্যানুস্ক্রিপ্টের নাম দিয়েছিলাম - শিল্পীর মৃত্য। প্রত্যেকটা শিল্প ত আসলে শিল্পীর মরণই ত! আমি জানি আমার একেকটা পার্ট আমি দিয়ে দিচ্ছি আমার শি...